আজ বুধবার, ৬ই ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ২১শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ২২শে জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

করোনা দুর্যোগে পিতার সাথে কাজ করে চলেছেন সাংসদ পুত্র দানিব বিন ইকবাল

বর্তমানে সমগ্র বিশ্ব করোনা মহামারীর আক্রমণে আক্রমণিত। সারা বিশ্বের ন্যায় এ ভাইরাসের আক্রমণ বাংলাদেশকেও হানা দিয়েছে। করোনার ভয়াল গ্রাস হতে বাংলাদেশের জনগণকে রক্ষা করার জন্য সরকার কতৃক সকল কিছু বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। যারফলে সমস্যার মধ্যে দিয়ে দিন অতিবাহিত করতে হচ্ছে শ্রমজীবী, দিনমজুর শ্রেনীর মানুষদের। করোনার এই ক্রান্তিলগ্ন শুরু হওয়ার সময় হতেই শরীয়তপুর সদর ও জাজিরা উপজেলার অসহায় মানুষের পাশে এসে দাড়িয়েছেন শরীয়তপুর ১ আসনের সংসদ সদস্য, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ইকবাল হোসেন অপু।

বাংলায় একটি প্রবাদ রয়েছে “যেমনি বাপ তার তেমনি বেটা” ঠিক এই প্রবাদের বাস্তব রুপ প্রকাশিত হয়েছে শরীয়তপুরেও। স্থানীয় সাংসদ ইকবাল হোসেন অপুর একমাত্র পুত্র দানিব বিন ইকবাল (আদর) করোনার এই ক্রান্তিলগ্নে পিতার নির্বাচনী এলাকার অসহায় মানুষের পাশে এসে দাড়িয়েছেন। বয়সের তুলনায় তার অবস্থান থেকে তিনি অসহায় মানুষের পাশে যেভাবে এসে দাড়িয়েছে তা সত্যি প্রশংসার দাবী রাখে।

দানিব বিন ইকবাল আদরকে দেখা গিয়েছে রমজান মাসের মাঝামাঝি সময় থেকে শুরু করে শেষ রমজান পর্যন্ত প্রতিনয়ত শরীয়তপুরস্ত নিজ বাড়ির সামনে দাড়িয়ে অসংখ্য মানুষের মাঝে তৈরি ইফতার বিতরণ করতে। তাকে দেখা গিয়েছে তার দাদা অথাৎ সাংসদ ইকবাল হোসেন অপুর পিতার নামে প্রতিষ্ঠিত আলহাজ্ব সুলতান হোসেন মিয়া ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে পিতার সাথে অসহায় মানুষের মাঝে নগত আর্থিক সহায়তা প্রদান করতে। তাকে দেখা গিয়েছে পিতার সাথে বিভিন্ন স্থানে অসহায় মানুষের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করতে। এছাড়াও দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে পিতা সাংসদ ইকবাল হোসেন অপুর সাথে বিভিন্ন কর্মকান্ডে অংশগ্রহন করেছে অত্যন্ত নম্র, ভদ্র ও বিনয়ী আচরনের অধিকারী দানিব বিন ইকবাল আদর।

সাংসদ পুত্র দানিব বিন ইকবাল আদর বলেন, সারাবিশ্বের ন্যায় বর্তমানে বাংলাদেশ করোনা ভাইরাসের আক্রমণ আক্রমণিত। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে করোনা পদুর্ভাবের শুরু থেকেই আমার পিতা শরীয়তপুর-১ আসনের মাননীয় সংসদ সদস্য জননেতা জনাব ইকবাল হোসেন অপু অসহায় মানুষের পাশে এসে দাড়িয়েছে এবং সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করে চলেছেন। আমি আমার পিতার আদর্শে অনুপ্রানিত হয়েই আমার স্বইচ্ছায় যতটুকু সম্ভব মানুষের পাশে এসে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেছি।