আজ শনিবার, ২রা ডিসেম্বর, ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ, ১৭ই অগ্রহায়ণ, ১৪৩০ বঙ্গাব্দ, ১৮ই জমাদিউল আউয়াল, ১৪৪৫ হিজরি

শরীয়তপুরে আরো ৭০ জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত, নতুন সুস্থ ২৭জন

সারাদেশে ক্রমশ বেড়েই চলেছে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। তারই ধারাবাহিকতায় শরীয়তপুরেও করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা দিনদিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। আজ শনিবার (৩০শে জুন) শরীয়তপুর জেলায় আরো ৭০জন নভেল করোনা ভাইরাস অথাৎ কোভিট-১৯ এ আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে এবং পূর্বে আক্রান্ত ২৭জন করোনা রোগীকে সুস্থ ঘোষনা করা হয়েছে বলে অদ্য সন্ধ্যায় জেলা স্বাস্থ্য প্রশাসন কতৃক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। এ নিয়ে শরীয়তপুরে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর মোট সংখ্যা হলো ৫৮১ জন। যার মধ্যে সুস্থ হলো আজকের ২৭জন সহকারে মোট ২৫১জন এবং মোট মারা গিয়েছে ৫জন।

অদ্য করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত জেলায় নতুন ৭০জন রোগীর মধ্যে শরীয়তপুর জেলার সদর উপজেলার ২৭জন, জাজিরা উপজেলার ০৫জন, নড়িয়া উপজেলার ৬জন, ভেদেরগঞ্জ উপজেলার ১১জন, ডামুড্যা উপজেলার ০৩জন, গোসাইরহাট উপজেলা ১৮জন। আজ জেলায় আরো ২৭জন পূর্বে করোনা আক্রান্ত রোগীকে সুস্থ ঘোষনা করা হয়েছে। যারমধ্যে সদর উপজেলার ৪জন, জাজিরা উপজেলার ০৩, ভেদেরগঞ্জ উপজেলার ৮জন, গোসাইরহাট উপজেলায় ১০জন এবং ডামুড্যা উপজেলার ০২জন।

জেলা করোনা কন্ট্রোল রুমের ফোকাল পার্সন জানান আজ শরীয়তপুরে আরো ৭০জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হয়েছে এবং আজ ২৭জন পুরাতন রোগীকে সুস্থ ঘোষনা করা হয়েছে। অদ্য করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত জেলায় নতুন ৭০জন রোগীর মধ্যে শরীয়তপুর জেলার সদর উপজেলার ২৭জন, জাজিরা উপজেলার ০৫জন, নড়িয়া উপজেলার ৬জন, ভেদেরগঞ্জ উপজেলার ১১জন, ডামুড্যা উপজেলার ০৩জন, গোসাইরহাট উপজেলা ১৮জন। আজ জেলায় আরো ২৭জন পূর্বে করোনা আক্রান্ত রোগীকে সুস্থ ঘোষনা করা হয়েছে। যারমধ্যে সদর উপজেলার ৪জন, জাজিরা উপজেলার ০৩, ভেদেরগঞ্জ উপজেলার ৮জন, গোসাইরহাট উপজেলায় ১০জন এবং ডামুড্যা উপজেলার ০২জন।

উল্লেখ যে, নতুন আক্রান্ত রোগী সহ শরীয়তপুর জেলার এ পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা ৫৮১জন। যার মধ্যে শরীয়তপুর সদরে ১৮৫জন, জাজিরা উপজেলার ৭৫জন, নড়িয়া উপজেলায় ৯৮জন, ভেদরগঞ্জ উপজেলার ৮৮জন, ডামুড্যা উপজেলায় ৫১জন এবং এবং গোসাইরহাট উপজেলায় ৮৪জন। ইতিমধ্যে শরীয়তপুরে ৫জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত রোগী মৃত্যুবরণ করেছেন। যারমধ্যে ২জন নড়িয়া উপজেলার, ১জন ডামুড্যা উপজেলার, জাজিরা উপজেলার ১জন এবং ভেদেরগঞ্জ উপজেলার ১জন। সুস্থ হয়েছেন মোট ২৫১জন।